1. admin@pressbd.online : admin :
শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৭:০৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ফাইতংয়ে বিএনপির বিশাল জনসমাবেশ অনুষ্ঠিত মাদরাসাতুল হিদায়াহ ঈদগাহের উদ্যোগে হিফজ শিক্ষার্থীদের সবিনা ও হিজাব প্রদান  ঈদগাঁও মাইজপাড়া বাসীর মিলন মেলা সম্পন্ন খুলনার আয়তুননেছা বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত পটিয়ায় সোলাইমানিয়া নুরে মওলা  অলিম্পিক ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন শ্রীপুরে কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত  মুক্তাগাছায় আ’লীগ নেতা ও মুক্তিযোদ্ধা যদু গ্রেফতার জনাব তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়ন লক্ষ্যে মত বিনিময় সভা, চাঁদপুর কে শিল্পাঞ্চলে রূপান্তর করার আশ্বাস – মোস্তফা খাঁন সফরী তারাকান্দায় যৌথবাহিনীর অভিযানে আ’লীগের নেতা সহ ইউপি চেয়ারম্যান বাবুল গ্রেফতার কুষ্টিয়ায় ডাম্প ট্রাকের ধাক্কায় নারীসহ নিহত ২

শার্শায় শীতের তীব্রতায় ফুটপাতের দোকানে কেনাকাটার ধুম

  • প্রকাশিত : বুধবার, ৮ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৫০ বার পাঠ করা হয়েছে

 ইকরামু ইসলাম বেনাপোল প্রতিনিধি: শার্শায় শীতের তীব্রতা বাড়ার সাথেসাথে নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষ শীতবস্ত্র কেনার জন্য ফুটপাতের দোকানগুলোতে ভিড় করছেন। শীতের তীব্রতায় সাশ্রয়ী দামে পোশাক কিনতে পেরে তারা খুশি। সাদ্ধের মধ্যে যতটুকু সম্ভব তা নিয়েই শীত নিবারণের করছেন তারা। উপজেলা ব্যাপী শীতের তীব্রতা বাড়লেও শীতার্থ সাধারন মানুষের মধ্যে উপজেলা প্রশাসনসহ সমাজের বিত্তবান মানুষের তেমন কোন শীতবস্ত্র বিতরন করতে দেখা যায়নি। শীতবস্ত্রের দোকানগুলোতে গিয়ে দেখা গেছে, শিশুদের সোয়েটার ৫০ টাকা থেকে ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পুরুষদের হুডি বিক্রি হচ্ছে ২৫০ টাকা থেকে ৩৫০ টাকায় এবং নারীদের সোয়েটার ৩০০ টাকা থেকে ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়াও চাদর ২৫০ টাকা থেকে ৪৫০ টাকায়, উলের টুপি, হ্যাভস, এবং স্কার্ফ ৬০ টাকা থেকে ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তুলনামূলক ভাবে বাজারে এসব পণ্যের দাম কম থাকায় নিম্ন আয়ের মানুষেরা এসব দোকানে ভিড় করছেন। জেলা শহর থেকে শীতবস্ত্র নিয়ে আসা ব্যবসায়ী আওয়াল হোসেন বলেন, প্রতিটি বান্ডিল থেকে ২ থেকে ৩ হাজার টাকা লাভ হয়। শীতের এই সময়টাই আমাদের ব্যবসার মৌসুম। শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিক্রি আরও বেড়েছে। প্রতিদিন প্রায় ৫ থেকে ৭ হাজার টাকার পণ্য বিক্রি হচ্ছে। শীতবস্ত্র কিনতে আসা রফিকুল ইসলাম বলেন, ফুটপাতের পণ্যের মান বেশ ভালো। এখানে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকায় যেটা কিনছি তা মার্কেটে গেলে ১০০০ টাকার কমে পাওয়া যেতই না। শীতবস্ত্রের দাম আমাদের সাধ্যের মধ্যে থাকায় খুব উপকার হয়েছে। আমাদের পরিবারের ছয়জনের জন্য ফুটপাত থেকে পোশাক কিনেছি। শীতবস্ত্রের দোকানগুলো মানুষের জন্য কেবল কেনাকাটার স্থান নয়, বরং নিম্ন আয়ের মানুষদের জন্য এক ধরনের স্বস্তির জায়গায় পরিণত হয়েছে। শীতের প্রকোপ আরও বাড়লে এ ধরনের দোকানগুলোতে’ ভিড় আরও বাড়বে বলে আশা করছেন ব্যবসায়ীরা।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
February 2025
M T W T F S S
 123
45678910
11121314151617
18192021222324
25262728293031
© All rights reserved © 2024
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি