মো. ইসমাইলুল করিম স্টাফ রিপোর্টার: পার্বত্য জেলার বান্দরবানের লামায় ফাইতং ইউনিয়ন মগনামা পাড়া, সুতাবাদী পাড়ায়'সহ বিভিন্ন বাড়িও থেকে মোটর চুরি করে। বরইতলী গরু বাজার ৩ নং ওয়ার্ড মৌজার ঘোনা মোর্শেদ আলী ভাড়াবাড়ি ঘরে থাকেন। বিভিন্ন গোপন তথ্য'তে শনিবার (৩০ নভেম্বর) সকাল ১০টায় পূর্বে চিহ্নিত চোর মোহাম্মদ রাসেল (২৪) আটক করে স্থানীয়। সহযোগী অন্যজন খবর পেয়ে পালিয়ে যায়। পরে মোর্শেদ বাড়ী থেকে চুরি হওয়া বোম মোটর'সহ চুর যুবককে ধরে বেঁধে রাখলেন গ্রামবাসীরা। মাগনামা পাড়া গ্রামে ঘটনাটি ঘটে। চুরি হওয়া মোটর মালিকরা লামা থানায় খবর দেওয়া হলে, চুরও মোটর সহ যুবক'কে থানায় নিয়ে যায়। চুরা সিন্ডিকেটরা হলেন চকরিয়া বরইতলী ইউনিয়ন ৪নং ওয়ার্ড উপরপড়া এলাকার আবু তালেব পুত্র মোহাম্মদ রাসেল (২৪) তার বিরুদ্ধে এর আগেও কয়েক'টি চুরির মামলা রয়েছে বলে জানা গেছে। আটক যুবকের অন্যজন ফাইতং ইউনিয়ন মগনামা পাড়া ৭নং ওয়ার্ড এলাকার রশিদ বাদশা পুত্র মোহাম্মদ ইয়াছিন (২৫)। স্থানীয় ও আটককৃত সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার রাতে মাগনামা গ্রামের বাসিন্দা মো. আইয়ুব, হামিদ তৌহিদ ৩টি বাড়ির মোটর সহ ৬টি মোটর চুরি, মসজিদ দানবাক্স টাকা চুরি, টিউবল চুরি এবং বিভিন্ন সময় বাড়িও দোকান চুরি করে গত ২/১বছর আগে চকরিয়া থানা ওসি মোবাইল চুরি, হারবাং ইউপি চেয়ারম্যান মোবাইল ও চুরি করে ৩ বছর জেলহাজতে ছিলেন মোহাম্মদ রাসেল। এনিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। এই চুরির ঘটনাটি এলাকায় বেশ পরিচিত ও চিহিৃত সংঘবদ্ধ চোরের দল ঘটিয়েছে। রাসেল চুরি ঘটনা স্বীকার করে তাদের সিন্ডিকেট নাম জানান। স্থানীয় সচেতন ব্যাক্তিরা বলেন, বেশ কিছুদিন ধরে আটককৃত চোর গ্রামে বিভিন্ন এলাকায় দিনের বেলায় ঘুরাঘুরি করে বিভিন্ন বাসা বাড়িতে টার্গেট করে সুযোগ বুঝে রাতের বেলায় মোটর চুরি করতেন। লামা থানার কর্মকর্তা (ওসি) মো.শাহাদৎ হোসেন বলেন, স্থানীয়রা আটককৃত বিরুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্থ পক্ষ থেকে লিখিত অভিযোগ পেলে আইনী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।