ঈদগাঁও (কক্সবাজার) প্রতিনিধি: কক্সবাজারের ঈদগাঁও বাঁশঘাটার ফার্নিচার ব্যব সায়ী ও শিক্ষিত যুবক আবুল মনছুর আহমদকে আটক করেছে ঈদগাঁও থানা পুলিশ। আটকের পর থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম পেইজ বুকে তীব্র নিন্দার ঝড় উঠেছে। ১৯ শে ফেব্রুয়ারী বাজার এলাকা থেকে আটক করা হয়। আটক মনছুর ইসলামাবাদ ইউছুপের খীলের মৃত নূরুল হকের ছেলে। তিনি একজন ব্যবসায়ী। ঈদগাঁও থানা ওসি মোঃ মছিউর রহমানের মতে, আবুল মনছুরকে ঈদগাঁও বাজার থেকে আটক করে সদর মডেল থানায় প্রেরণ করা হয়েছে। ছাত্রনেতা কাজী আবদুল্লাহের স্ট্যাটাস সুত্র মতে, একজন উচ্চ শিক্ষিত ও ফার্নিচার ব্যবসায়ীদের প্রতিনিধি হিসেবে ফার্নিচার ব্যবসাকে টিকিয়ে রাখার জন্য সরকার ও তৎকালীন জনপ্রতিনিধি দের সাথে যতটুকু সম্পর্ক রাখা প্রযোজন আবুল মনসুর আওয়ামীলীগ সরকার,তৎকালীন জন প্রতিনিধিদের সাথে ততটুকু সম্পর্ক রাখতেন। তবে মনসুর মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা অন্তরে ধারণ ও লালন করতেন এবং ভোটের সময় স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তির জন্য ভোট করতেন। মনসুর আহমদকে ভোট ব্যতিত রাজনৈতিক কোন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করতে দেখি নাই। একজন সফল ব্যবসায়ীকে ডেভিল বানিয়ে গ্রেফতার করিয়ে দিয়ে কার কি লাভ হল, আমি জানিনা। দয়া করে, সমাজের সজ্জন মানুষদের ডেভিল বানাবেন না। মনে রাখবেন "আগামীতে এই পরিবেশ থাকবে না"। অনতিবিলম্বে আবুল মনসুর আহমদের নিঃশর্ত মুক্তি চাই। এদিকে ঈদগাঁও বাজারের বিশিষ্ট ফার্নিচার ব্যবসায়ী আবুল মনসুরকে হয়রানীমূলক উদ্দেশ্য প্রনোদিত স্বার্থ হাসিলকারী কর্তৃক মিথ্যা অভিযোগে গ্রেপ্তারের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। ঈদগাঁও বাজার ব্যবসায়ী পরিচালনা পরিষদ ও বাজারের সকল শান্তিপ্রিয় ব্যবসায়ী উনার মুক্তি দাবী জানাচ্ছি, সেই সাথে ব্যবসায়ীদের অহেতুক হয়রানি না করার জন্য প্রশাসনের প্রতি আহবান জানাচ্ছি। প্রবাসী শামশুল আলম লিখেছেন,আবুল মনছুর স্কুল জীবনের বড় ভাই। একই সাথে ঈদগাঁও আদর্শ শিক্ষা নিকতনে পড়ালেখা করেছি, সেই একজন মেধাবী ভদ্র নম্র সৎ ঈদগাঁও বাজারের ফার্নিচার ব্যবসায়ী,তাকে কোনসময় রাজনৈতিক মিটিং মিছিলে দেখিনি,অথচ তার প্রতিপক্ষ তাকে আওয়ামীলীগের ট্যাগ লাগিয়ে ফায়দা নিচ্ছে। আমি তার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।