নরসিংদী ব্যুরো চীফ: নরসিংদী একজন ভুঁইফোড় বলদ সংবাদ কর্মী আছে,সে মনে করে নিজে খুব চালাক। কাকের মত কাক যেমন শাবান মাটির নিচে পুতে, পরে আর খুঁজে পায় না। তার ফাঁদে কেউ পরবেন না,তার ফাঁদে পরে অনেকই এখন বেকায়দায়। সে প্রথমে মিষ্টি মিষ্টি কথা বলে তার দলে ঢুকাবে পরে তার কাজ শেষ হইলে আপনাকে ছুড়ে ফেলে দিবে।তখন আর আপনি পারবেন না ভালো কারো সাথে মিশতে না পারবেন এর সাথে চলতে। যখন আপনি বেকায়দায় পড়বেন তখনই তার সব হুকুম আপনি মানতে বাধ্য হবেন এটা তার একটা কৌশল,সে নিজে জানে না নরসিংদীর সাংবাদিক সমাজ, সুধীজন তাকে কিভাবে দেখে। রেল লাইনের পাশে অনেক সময় দেখা যায় মাথা নিচু করে মলত্যাগ করে, সে মনে করে তাকে কেউ দেখেনা। আসলে কিন্তু সে কাউকে দেখে না তাকে সকলেই দেখে। এমন একজন ভুঁইফোড় সংবাদ কর্মী রয়েছে আমাদের নরসিংদীতে তার লজ্জা শরম বলতে কিছুই নাই। আজকে আপনার সাথে বেয়াদবি করবে রাত্রে গিয়ে পায়ে ধরে মাফ চাইবে ক্ষমা না করলে আপনার বাড়ি ছাড়বে না। তার নাম প্রকাশ করতে আমারও লজ্জা লাগছে। অনেক সময় আমি বিভিন্ন সংবাদ কর্মী শিল্পপতি, সমাজের সুধীজন ও গণ্যমান্য ব্যক্তি বর্গদের বিরুদ্ধে যখন সে অন্যায় ভাবে টাকা দাবি করে, আর তার দাবিকৃত টাকা যদি না পায়। তখন আজেবাজে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করে হুমকি দেয় আর ওইসব ব্যক্তিরা অনেক সময় আমার সহযোগিতা চায়,আর এর প্রতিবাদ করলেই আমার এবং আমার সাংবাদিক বড় ভাইদের বিরুদ্ধে সে বিভিন্ন মিথ্যাচার করতে থাকে। আসলে এটা খুব দুঃখজনক বিষয়। আল্লাহ তাকে হেদায়েত দান করুন। আমার জানামতে সে একজন নাস্তিক ও বটে, কথাবারতি চালচলন আচার-আচরণে এটা প্রতিয়মান হয়েছে বহুবার । সে অনেক সময় এমন কথাও বলে তোমার আল্লাহ যদি থাকে এই যে আমি চা খাইতেছি বল আমার চায়ের কাপটা ফেলে দিতে। আরো তার অনেক ঘটনা আমার জানা আছে, তাই আমি তাকে নাস্তিক বলে আখ্যা দিয়েছি। এই ভুঁইফোড় ভুয়া সংবাদ কর্মী কে আমি নিজ থেকে তার কার্যক্রমকে ঘৃণা চোখে দেখি। তার ছোবল থেকে রক্ষা পায়নি সিআইপু, ভিআইপি, শিল্পপতি, মসজিদের ইমাম, মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল হুজুর,কলেজের প্রিন্সিপাল, স্কুল শিক্ষক, হতে শুরু করে সাধারণ কর্মজীবী মানুষ এমনকি নিজ পেশার সংবাদকর্মী পর্যন্ত তার ক্ষমতার লোভ চরম, প্রাইমারি গণ্ডি পার না হওয়া ১৪ বছর জীবনে কুয়েত প্রবাসে ট্রাক ড্রাইভারি করে দেশে এসে বড় দেশ সেরা সংবাদ কর্মী বনে গেছে। তার খুঁটির জোর কোথায় কে তার আশ্রয় প্রশ্রয় এবং শেল্টার দাতা তাদের খোঁজে চলছে। ঘর জামাই একাধিক বিয়ে করা লম্পট, নিজ ভাগ্নি অপহরণ মামলার আসামি সে আর একাধিক সাংবাদিক নির্যাতনকারী এই ভুঁইফোড় সংবাদ কর্মী, তার বিরুদ্ধে সাংবাদিক নির্যাতন, মালামাল লুট ও চুরি সহ একাধিক মামলা রয়েছে।তার একটা মাদক সেবী মাধক কারবারি, হত্যা মামলার আসামি, ছিনতাই চক্রের একটি চক্র রয়েছে। যারা নরসিংদীতে সংবাদকর্মী পরিচয় দিয়ে থাকে এবং বিভিন্ন সময় এসব সদস্যরা মাদক মামলা, অস্ত্র মামলা, হত্যা মামলা, চুরির মামলা চাঁদাবাজির মামলা,নারী নির্যাতনের মামলায় জেল খেটে থাকে। আবার আইডির ফাক পুকুরে বেরিয়ে এসে অপরাধের সাথে জড়িয়ে যায়, আর এই বোমা বাবুল তাদের গুরু। বোমা বাবুল আবার সে একাধিক সাংবাদিকের সংগঠন বানিয়ে হয়ে যায় সভাপতি আবার কোনটার সাধারণ সম্পাদক পরিচয় দিয়ে চাঁদাবাজি করে থাকে,তার ৫/৬ টি সাংবাদিক সংগঠন রয়েছে সেগুলির সভাপতি সেক্রেটারির পদে পরিচয় দিয়ে থাকে। এটা এ পরিচয় দিয়েছে সে চাঁদাবাজি করে থাকে এ হলো হলো তার প্রধান লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য বলে একাধিক সুত্রে জানা যায়।আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকা ১৫-১৬ বছর সে জেলা আওয়ামিলীগের ছত্রছায়ায় থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয় এবং মাধবদির মেয়র তার ক্লাসমেট বন্ধু পরিচয় দেয়,মেয়র কাপড়ুজ্জামান তার বন্ধু, সাবেক এমপি হিরু তার অভিভাবক এসব পরিচয় দিয়ে চলত। এখন বলে আমি বিএনপি নেতা, আসলে সে কি সে নিজেই জানেনা আসলে সপ একটা আস্তিক, ভুঁইফোড় সংবাদ কর্মী চলমান,,,,,,,,,,