পটিয়া (চট্টগ্রাম)থেকে সেলিম চৌধুরী:-বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটি চট্টগ্রাম বিভাগীয় সহ সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন বলেছেন, অন্তবর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব ছিল দেশে অপ্রীতিকর পরিস্থিতি সামাল দিয়ে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন,পুলিশ-প্রশাসনের রদবদল, বিচার বিভাগ পুণরুদ্ধারসহ গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় দ্রুত সংস্কার করে একটি অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠ নির্বাচন দেয়া। তিনি দ্রুত নির্বাচনের দাবি জানিয়ে বলেন, যাহা ইতিমধ্যে মোটামুটি সংস্কার করা হয়েছে। এখন এ সরকারের দায়িত্ব হচ্ছে গণমানুষের মনের কথা শুনা। শেখ হাসিনার কানে গণমানুষের কথা পৌছায়নি বলেই তাকে পালিয়ে যেতে হয়েছে, গণমানুষের মনের কথা শুনবেনা তাদের পরিণতি হবে হাসিনার মতোই। তিনি হুশিয়ার করে বলেন, দীর্ঘবছর স্বৈরাচারী হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে সর্বাত্মকভাবে লড়াই করেছে বিএনপি। নির্বাচন আদায়ে প্রয়োজনে রাজপথ আবারো আন্দোলনে হবে। শান্তিপূর্ণ বিশাল শোভাযাত্রা বিক্ষোভে রূপ নিতে একটি ঘোষণায় যতেষ্ট জানিয়ে তিনি দেশবাসীকে বিভ্রান্ত না করে অবিলম্বে নির্বাচন দেয়ার দাবী জানান। তিনি ১৪ এপ্রিল সোমবার বাংলার নববর্ষ বরণ উপলক্ষে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির বিএনপির উদ্যোগে আয়োজিত বিশাল বর্ণাঢ্য আনন্দ শোভাযাত্রা ও সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। এতে সভাপতির বক্তব্যে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক আলহাজ্ব ইদ্রিস মিয়া বলেন, স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা দীর্ঘবছর এদেশর মানুষকে নিজের মতো করে সংস্কৃতি- ঐতিহ্য পালন ও চর্চা করতে দেয়নি। তারা সর্বক্ষেত্রে ফ্যাঁসিবাদ ব্যবস্থা কায়েম করেছে। সবকিছু আওয়ামীলীগের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রেখেছে। এতে স্বাগত বক্তব্যে দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য সচিব লায়ন হেলাল উদ্দিন । এর আগে নববর্ষকে বরণ করতে পটিয়া উপজেলার ইন্দ্রপুল বাইপাস গোল চত্বর থেকে বিশাল আনন্দ শোভাযাত্রা বের করা হয়। দীর্ঘ সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে শোভাযাত্রাটি পটিয়া দলীয় কার্যালয়ের সামনে গিয়ে শেষ হয়। শোভাযাত্রায় হাতি, গোড়া গাড়ি, বাঙলার ঐতিহ্য সম্বলিত রং বেরংয়ের ব্যানার ফেস্টুন নিয়ে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপি সহ উপজেলা, পৌরসভা এবং অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীসহ সর্বস্তরের হাজার হাজার সাধারণ মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নেয়। উক্ত শোভাযাত্রা র্যালিতে আরো উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপি’র সিনিয়র যুগ্ন আহবায়ক আলী আব্বাস, যুগ্ন আহবায়ক মিশকাতুল ইসলাম চৌধুরী পাপ্পা, দক্ষিণ জেলা জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক বদরুল খায়ের চৌধুরী ও রেজাউল করিম নেছার চেয়ারম্যান, আজিজুল হক চেয়ারম্যান, এস এম মামুন মিয়া,নুরুল আনোয়ার চৌধুরী,মাষ্টার লোকমান,আমিনুর রহমান চৌধুরী,মুজিবুর রহমান চেয়ারম্যান, চেয়ারম্যান, নগর ছাএদলের সাবেক সভাপতি গাজী সিরাজ উল্লা, জিল্লুর রহমান,ইসহাক চৌধুরী,হাজি ওসমান, জাহাঙ্গীর কবির,নাছির উদ্দীন, সাইফুদ্দীন সালাম মিঠু, মন্নান চেয়ারম্যান,রাসেল ইকবাল মিয়া,শওকত আলম চৌধুরী,শহিদুল্লাহ চৌধুরী,নুরুল কবির,সিরাজুল ইসলাম সওদাগর,এস এম ছলিম উদ্দিন খোকন চৌধুরী,জসিম উদ্দিন,হাজি রফিকুল আলম,মোকতার আহমদ,রেজাউল করিম চৌধুরী রেজা,খোরশেদ আলম, আইয়ুব,আ.ক.ম.মোজাম্মেল হক,মাহমুদুর রহমান মাদু,বাবু খান,ইব্রাহীম খলিল চেয়ারম্যান,চেয়ারম্যান,আবদূল মোনাফ চৌধুরী,আবদুল জলিল চৌধুরী,জসিম উদ্দিন মাষ্টার, কমিশনার আমির হোসেন, কমিশনার মোহাম্মদ ইব্রাহিম, এডভোকেট শওকত ওসমান,মনজুর আলম তালুকদার,মোঃ আজগর,শফিকুল ইসলাম চেয়ারম্যান,জমির উদ্দিন মানিক,রবিউল ইসলাম রবি,ডাঃমহসিন খান তরুন, কামরুদ্দিন সবুজ,আবদুর রহিম,মোজাম্মেল হক,বিএনপি নেতা মাষ্টার রফিক,সরোয়ার হোসেন মাসুদ,জাহাঙ্গীর কবির,শাহিনুর রহমান শাহীন,ইফতেখার উদ্দিন ইফতু,শফিকুল ইসলাম রাহী,জাহাঙ্গীর আলম,মোজাম্মেল হক হক বেলাল,জাগির হোসেন,শেফায়েত উল্লাহ,,সালাউদ্দিন চৌধুরী সোহেল,এস এম সুমন,মোস্তফিজুর, রবিউল হোসেন বাদশা, আফরোজা বেগম জলি, হাজী মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, রহমান,বাহাউদ্দিন,মো. শাহীন,জাহেদ, মান্না, সাইফুল ইসলাম, মোঃ ইসমাইল, ইঞ্জিনিয়ার হারুন,মনজু,আবু আহমদ, আফছার উদ্দিন সোহেল, গাজী মনির, আবদুল বারেক, মিসকাত, নাজিম উদ্দীন, মতিউর রহমান রাশেল,গাজী ফোরকান,গাজী ,আবুল হোসেন, দেলোয়ার হোসেন, মনোয়ার হোসেন, মনসুর উদ্দিন,মামুন খান, ছলিম উল্লাহ চৌধুরী ডালিম, সারাবান তহুরা বেগম কলি,জেলা ছাত্রদল নেতা ইসমাইল বিন মনির ও তারেক রহমান প্রমুখ।