1. admin@pressbd.online : admin :
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ১২:৫৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
তরুণ ও প্রতিবাদী সাংবাদিক মুজাহিদ হোসেন ‘মাদার তেরেসা গোল্ডেন অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’ অর্জন করেছেন দ্বিতীয়বারের মতো বান্দরবানে ঐতিহাসিক রাজার মাঠে প্রথম বার জামায়াতে ইসলামীর বিশাল কর্মী ও সুধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত  ঈদগাঁও থানার উদ্যােগে ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত  ভারতে পাচার হওয়া বাংলাদেশি নারী পুরুষ  বেনাপোলে হস্তান্তর  খুলনায় হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার আবিষ্কারক ডাঃ হ্যানিম্যান এর ২৭০তম জন্মবার্ষিকী পালিত  পটিয়ায় প্রতিপক্ষের হামলায়  গৃহবধু ও বৃদ্ধ মহিলা সহ আহত- ৩ রূপগঞ্জ ভুলতা ফ্লাইওভার করে কোন লাভ হয়নি, সড়কের যানজট লেগেই থাকে গলাচিপায় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ২ জনকে কুপিয়ে জখম, হাসপাতালে ভর্তি পুলিশ সুপারের বিদ্যালয় পরিদর্শন : শিক্ষার্থীদের ডিজিটাল আসক্তি ও ট্রাফিক সচেতনতা বিষয়ে দিকনির্দেশনা গুইমারায় উপজেলা বিএনপির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত 

ভেড়ামারায় ফুলকপির বাম্পার ফলনেও মুখে নেই হাসি

  • প্রকাশিত : শনিবার, ১১ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৫৭ বার পাঠ করা হয়েছে

হৃদয় রায়হান কুষ্টিয়া প্রতিনিধি: শীত মৌসুমে নানা সবজির মধ্যে ফুলকপির চাহিদা সাধারণত বেশি থাকে।সেই ফুলকপি চাষ করে এখন বিপাকে ভেড়ামারার কৃষকরা। সবজিটির বাম্পার ফলনেও তাঁদের মুখে এক বিন্দু হাসি নেই। চোখের লোনা জলে ভেসে তাঁরা কপাল চাপড়িয়ে হা-হুতাশ করছেন। কারণ পাইকারি প্রতি পিস ফুলকপি সর্বনিম্ন ২ টাকা আর সর্বোচ্চ ৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে, যা তাঁদের উৎপাদন খরচের চেয়ে অনেক কম।শুনিবার সকালে সবজির পাইকারি আড়তে গিয়ে দেখা যায়, ভোর থেকেই কৃষকরা চাষ করা ফুলকপি বিক্রির জন্য নিয়ে আসেন। কিন্তু ফুলকপি বিক্রি করতে এসেই পড়তে হচ্ছে বিড়ম্বনায়। প্রতি পিস ফুলকপির দাম পড়ছে সর্বনিম্ন ২/৩ টাকা। আবার অপেক্ষা করেও ক্রেতার দেখা মিলছে না। কৃষকরা বলছেন, গত বছর ফুলকপির ভালো দাম পেয়েছেন তাঁরা। সে বিষয়টি মাথায় রেখে এ বছরও আবাদ করেছেন। তবে ফুলকপির দাম যা দাঁড়িয়েছে তাতে লাভ তো দূরে থাক, আসলও উঠে আসছে না। সবজির দামে ভোক্তারা স্বস্তি পেলেও খরচের টাকা তুলতে না পেরে পথে বসতে চলেছেন কৃষকরা। মৌসুমের শুরুতে আগাম জাতীয় এ সবজির উৎপাদন কম থাকায় দাম ছিল বেশ চড়া। বর্তমানে উৎপাদনের পরিমাণ বেশি হওয়ায় বাজারে এমন ধস নেমেছে বলে মনে করছেন তাঁরা। ফুলকপি বিক্রি করতে আসা কৃষক বশির বলেন, এক বিঘা জমিতে ফুলকপি চাষ করতে ১৬ থেকে ১৮ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। এখন ফুলকপি দু-তিন টাকা পিস দরে বিক্রি করতে হচ্ছে। তা-ও ফুলকপি কেনার ক্রেতা নেই। এক বিঘা জমির ফুলকপি আড়াই থেকে তিন হাজার টাকায়ও বিক্রি হচ্ছে না। তাহলে আমরা কী করে চলব? ধার দেনা করে ফুলকপি চাষ করেছি, সেই টাকাই তো পরিশোধ করা সম্ভব হবে না।কালাম নামে আরেক ফুলকপি বিক্রেতা বলেন, এক বিঘা জমিতে ফুলকপি চাষ করেছি। প্রতিটি ফুলকপিতে ছয় থেকে আট টাকা খরচ হয়েছে। এখন বাজারে বিক্রি হচ্ছে  এক-দু টাকা দরে। বিক্রি করে ভ্যান খরচের টাকাও উঠবে না। মনে হচ্ছে, এখনো জমিতে যে ফুলকপি আছে সেগুলো গরুকে দিয়ে খাওয়াই।’

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
April 2025
M T W T F S S
1234567
891011121314
15161718192021
22232425262728
293031  
© All rights reserved © 2024
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি