সিদ্ধিরগঞ্জ প্রতিনিধি:চেতনা নাশক ওষুধ দিয়ে শাশুড়ি সেতারা বেগমের প্ররোচনায় মেয়ের জামাইর লিঙ্গ কর্তন এমন লোমহর্ষক ভয়ংকর ঘটনাটি ঘটেছে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থানা এলাকায় আদর সোহাগ করে রাতের খাওয়ার সাথে চেতনা নাশক ওষুধ মিশিয়ে দেয় স্ত্রী। পরে গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে স্বামী সুযোগ বুঝে গভীর রাতে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে বাহির থেকে আরো দু-জনকে সাথে নিয়ে প্রথমে হাত ও পা বেঁধে ফেলে ঘরের বাতি নিভিয়ে চলে এলোপাথাড়ি মারধর করে। তারপর গলায় বুকে চেপে ধরে তার পুরুষাঙ্গ কেটে দেওয়া হয় এমতাবস্থায় কিছুটা চেতনা ফিরে পেয়ে বাদি মাগো বাবাগো বলে চিৎকার শুরু করলে আশেপাশের বাসার লোকজন ছুটে আসে এবং আসামী কে আটক করে রাখে বাকি সহযোগীরা পালিয়ে যায় পুলিশ এসে মুমূর্ষ অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য হসপিটালে প্রেরণ করে। সরজমিনে গিয়ে জানা যায়, মাঝেমধ্যে শাশুড়ি সেতারা বেগম ভুক্তভোগীর বাসায় আসতেন এবং সে তার মেয়েকে বিভিন্নভাবে প্ররোচনা দিতেন যে তোর স্বামী ভালো না এ স্বামীর ভাত খাইস না তোর কপালে সুখ হবে না এগুলো শুনে মেয়ে স্বামীকে হুমকি দিতেন তোমাকে আমি মেরে ফেলব তোমার মেয়েকেও মেরে ফেলবো ইত্যাদি। ভুক্তভোগী আরেও বলেন, আমার স্ত্রী ঝগড়াটে স্বভাবের তার উপরে তার মায়ের ইন্ধনে আমাকে চেতনা নাশক ওষুধ হয় এবং আমি ঘুমিয়ে পড়লে ভাড়াটিয়া লোক নিয়ে আমাকে প্রথমে মেরে ফেলার চেষ্টা করে পরে আমার লিঙ্গ কর্তন করে। ইতিমধ্যে আসামি ১৬৪ ধারায় কোর্টে জবানবন্দী দিয়েছে ।প্রশাসনের কাছে আমার আরজি সুস্থঠ তদন্ত সাপেক্ষে আমি যেন এই হীন পৈশাচিক কর্মকান্ডের সঠিক বিচার প্রার্থনা করছি ।
Leave a Reply