1. admin@pressbd.online : admin :
শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৫:৫৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ঈদগাঁওতে জনকল্যাণ পরিষদের দ্বি-বার্ষিক অনুষ্ঠান সম্পন্ন ফাইতংয়ে বিএনপির বিশাল জনসমাবেশ অনুষ্ঠিত মাদরাসাতুল হিদায়াহ ঈদগাহের উদ্যোগে হিফজ শিক্ষার্থীদের সবিনা ও হিজাব প্রদান  ঈদগাঁও মাইজপাড়া বাসীর মিলন মেলা সম্পন্ন খুলনার আয়তুননেছা বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত পটিয়ায় সোলাইমানিয়া নুরে মওলা  অলিম্পিক ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন শ্রীপুরে কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত  মুক্তাগাছায় আ’লীগ নেতা ও মুক্তিযোদ্ধা যদু গ্রেফতার জনাব তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়ন লক্ষ্যে মত বিনিময় সভা, চাঁদপুর কে শিল্পাঞ্চলে রূপান্তর করার আশ্বাস – মোস্তফা খাঁন সফরী তারাকান্দায় যৌথবাহিনীর অভিযানে আ’লীগের নেতা সহ ইউপি চেয়ারম্যান বাবুল গ্রেফতার

মায়ের চেয়ে বড় আশ্রয়, বড় পৃথিবী আর নেই বল্লে চলে সাংবাদিক ইসমাইলুল করিম”

  • প্রকাশিত : শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৬৪ বার পাঠ করা হয়েছে

পার্বত্য জেলার বান্দরবানের লামায় দৈনিক আজাদী সাংবাদিক মো. ইসমাইলুল করিম বলছেন মা, হৃদয়ের গভীর থেকে আসা ছোট্ট একটা ডাক। জীবনের সবচেয়ে কাছের মানুষটি মা। যার শরীর বেয়ে এই পৃথিবীতে আসা, যার আদর-যত্নে বেড়ে ওঠা। যার জীবনের সবটুকুজুড়ে সন্তানকে ভালো রাখার সর্বোচ্চ চেষ্টা। জন্ম নেওয়ার পর ‘ওয়া’ বলা থেকে শুরু করে ‘ওমা’ বলার পুরোটা সময় যে মানুষটি নিঃস্বার্থভাবে আমাদের পাশে থাকেন, তিনি হলে মা। ছোট্ট একটি শব্দ মা। যার ভার অনেক বেশি। নাড়ীর সম্পর্ক যে নারীটির সঙ্গে তিনিই মা। নিজের সবটুকু সুখ যিনি সন্তানের জন্য বিসর্জন দিতে সদা প্রস্তুত থাকেন। নিঃস্বার্থ ভালোবাসার আধার একজন মা। সন্তানকে জন্ম দেওয়ার পর মায়েদের রাত বা দিন বলে আলাদা কিছু থাকে না। ঘুম, খাওয়া নিয়ে ভাবার কোনো সময় থাকে না। সন্তানের সর্বোচ্চ সুখ আর নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই হয়ে ওঠে একজন মায়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ। সন্তানের বিপদ কীভাবে মা আগাম টের পেয়ে যান তার ব্যাখা জ্যোতিষশাস্ত্র করতে ব্যর্থ হয়েছে। সন্তানের মুখে খাবার তুলে দিলে কীভাবে মায়েদের পেট ভরে তার ব্যাখা খুঁজে পাননি কোনো চিকিৎসক। সন্তানদের জন্য নিজের পুরোটা উৎসর্গ করে দেওয়ার পরও মায়েদের কিছু চাওয়ার থাকে না। সন্তানের সুখেই নিজের সুখ খুঁজে নেন তারা। তবুও সন্তান হিসেবে মায়ের প্রতি কর্তব্য রয়েছে সবার। যে মানুষটি আপনাকে গড়ে তুলতে সবচেয়ে বেশি শ্রম দিয়েছেন, তার মুখে হাসি ফোটানোর দায়িত্বও আপনার। অবশ্যই মায়েদের খুশি করতে খুব বেশি কিছুর প্রয়োজন হয় না। একটি ফুল কিংবা কমদামী একটি চায়ের ছাঁকনিই মায়ের ঠোঁটে এনে দিতে পারে অমূল্য হাসি। মাকে নিয়ে গল্প, কবিতা, গানের যেন শেষ নেই। ‘মা তুমি আমার আগে যেও না গো-মরে/আমি কেমন করে দেবো মাটি তোমার কবরে’- শিল্পী পলাশের এ গান শুনে কার না মন কেঁদে উঠেছে, কিংবা হেমন্ত কুমারের ‘পথের ক্লান্তি ভুলে স্নেহভরা কোলে তব/মা গো-বলো কবে শীতল হবো’ গান শুনে চোখ বুঝলে মায়ের মুখ দেখতে পেয়েছেন কতশত-শত সন্তান। জগতের বিশুদ্ধতম সম্পর্কগুলোর একটি হলো মা-সন্তানের সম্পর্ক। একজন মা ই জানেন, নিজের উদরে একটি প্রাণকে বড় করে তুলে তাকে এই পৃথিবীর আলো দেখানোর কী আনন্দ। প্রচণ্ড কষ্ট, যন্ত্রণা ম্লান হয়ে যায় যখন সন্তানের মুখ একজন মা দেখতে পারেন। বড় হয়ে তাই প্রতিটি সন্তানের উচিত মায়ের জন্য কিছু করা। মায়ের ভালো থাকা নিশ্চিত করা। মাকে ভালোবাসা। কারণ, মায়ের মতো ভালোবাসা আর কেউ দিতে পারে না। লেখক: সেই মায়ের গর্বিত সন্তান সাংবাদিক মো. ইসমাইলুল করিম নিরব।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
February 2025
M T W T F S S
 123
45678910
11121314151617
18192021222324
25262728293031
© All rights reserved © 2024
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি