1. admin@pressbd.online : admin :
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০২:০৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
তরুণ ও প্রতিবাদী সাংবাদিক মুজাহিদ হোসেন ‘মাদার তেরেসা গোল্ডেন অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’ অর্জন করেছেন দ্বিতীয়বারের মতো বান্দরবানে ঐতিহাসিক রাজার মাঠে প্রথম বার জামায়াতে ইসলামীর বিশাল কর্মী ও সুধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত  ঈদগাঁও থানার উদ্যােগে ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত  ভারতে পাচার হওয়া বাংলাদেশি নারী পুরুষ  বেনাপোলে হস্তান্তর  খুলনায় হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার আবিষ্কারক ডাঃ হ্যানিম্যান এর ২৭০তম জন্মবার্ষিকী পালিত  পটিয়ায় প্রতিপক্ষের হামলায়  গৃহবধু ও বৃদ্ধ মহিলা সহ আহত- ৩ রূপগঞ্জ ভুলতা ফ্লাইওভার করে কোন লাভ হয়নি, সড়কের যানজট লেগেই থাকে গলাচিপায় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ২ জনকে কুপিয়ে জখম, হাসপাতালে ভর্তি পুলিশ সুপারের বিদ্যালয় পরিদর্শন : শিক্ষার্থীদের ডিজিটাল আসক্তি ও ট্রাফিক সচেতনতা বিষয়ে দিকনির্দেশনা গুইমারায় উপজেলা বিএনপির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত 

প্রকাশিত সংবাদের পটিয়া বাথুয়া হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষকের তিব্র প্রতিবাদ 

  • প্রকাশিত : রবিবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ৩৭ বার পাঠ করা হয়েছে

প্রেস বিজ্ঞপ্তি:- ৯ ফেব্রুয়ারী দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকায় ৯নং পৃষ্ঠীয় ৩ নং কলামে “আওয়ামী ফ্যাসিস্টের দখলে পটিয়া বাথুয়া উচ্চ বিদ্যালয়” প্রকাশিত সংবাদের তিব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাথুয়া স্কুলের প্রধান শিক্ষক মুহাম্মদ শাহজাহান। প্রধান শিক্ষক বাথুয়া উচ্চ বিদ্যালয় মর্মে উপরোক্ত সংবাদের প্রতিবাদ করছি যে, এলাকাবাসীর নাম ব্যবহার করে কতিপয় বহিরাগত সন্ত্রাসী ব্যাক্তি বিদ্যালয়ের তিনজন জন শিক্ষকের প্রত্যক্ষ সহযোগিতা ও ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে এলাকায় আমার সম্মান ক্ষুন্ন করার অপচেষ্টার বহিঃপ্রকাশ ঘটাচ্ছে। বাথুয়া হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ শাহাজাহান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে জানান,প্রকৃত ঘটনা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ও সর্বসাধারনের অবগতির জন্য উল্লেখকরা হলো। বিগত ২০/১২/২৪ তারিখে স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা মোজাম্মেল হক চৌধুরীর নেতৃত্বে ২০/৩০ জনের একটি দল আমার অফিসেআসে, তাদের কথা মতো শাহনেওয়াজ চৌধুরী, মোরশেদুল আলম চৌধুরী ও মোজাম্মেল হক চৌধুরীসহ ৩জনের নামের তালিকা উপজেলা নিবাহী অফিসার,পটিয়া বরাবর প্রেরন করি, ইতিমধ্যে ০৬.০১.২২৫ ইং তারিখে পূর্বের সভাপতি মোজাহেরুল আলম চৌধুরী মহামান্য হাই কোর্টের আদেশ বলে সভাপতি দাবী করে আমার নিকট আদেশের কপি প্রেরন করেন, এই আদেশের কপি তাদের নিকট পাঠালে তারা তাদের বড় ভাই মোজাহেরুল আলম চৌধুরীকে কিছু বলার সাহস না পেয়ে আমার উপর ক্ষুদ্ধ হয়েআমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন ষড়যন্ত্রের জাল বুনতে তৎপর হয়ে উঠে। এই ক্ষোভ ও ষড়যন্ত্রের বহিঃপ্রকাশ হিসেবে ২৯/০১/২০২৫ইং তারিখে তারা আমার নামে বিভিন্ন মিথ্যে অপবাদ দিয়ে বিদ্যালয় ও এলাকায় পোষ্টার লাগায় এবং ২০-২৫ জনের সন্ত্রাসী দল নিয়ে এসে খোরশেদুল আলম কাসেল এর নেতৃত্বে আমার অফিস কক্ষের চেয়ার টেবিল বের করে আমার অফিস কক্ষ তালাবদ্ধ করে দেয়। আমি তাদের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ ও ডায়রি করলে তারা আমার উপর আরো বেশি ক্ষিপ্ত হয়ে প্রতিহিংসা পরায়ন হয়ে উঠে। তদন্ত কর্মকর্তা এসআই নয়ন সরে জমিনে তদন্ত করে চাবি কিনতে উদ্ধার করে দিলেও আজ পর্যন্ত তাদের চাপের কারণে চেয়ার-টেবিল আমার কক্ষে বসানো সম্ভব হয়নি। এই ঘটনার পর তারা শিক্ষকদের হুমকি দিয়ে মিথ্যে অভিযোগপত্রে স্বাক্ষর নিয়ে বিভিন্ন দপ্তরে প্রেরন করছে। মূলত এলাকাবাসী নয় বরং একটি স্বর্থান্বেসী মহল ও আমার অভিযোগে অভিযুক্ত ব্যক্তিরাই ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে আমার মানহানি ও বিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। উল্লেখ যে, আমার যোগদানের পূর্বে কোনো শিক্ষার্থী A+ পায়নি। আমার যোগদানের পর থেকে প্রতি বছর ২-৬ জন পর্যন্ত A+ ও সরকারি বৃত্তি পেয়েছে। বিদ্যালয়ের ২৮৪ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ১৩০ জন উপবৃত্তিধারী শিক্ষার্থী থাকলেও বিদ্যালয় একাউন্টে ১৮,৩৮,০০০/- (আটার লক্ষ আটত্রিশ হাজার) টাকা জমা রয়েছে যা আগামী ডিসেম্বর ২৫ইং তা ২৬,০০,০০০/- (ছাব্বিশ লক্ষ) টাকা হবে। যা বিদ্যালয়ের আর্থিক স্বচ্ছতার প্রমান বহন করে। আমি দৃঢ়তার সাথে উক্ত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়ে বলছি। বিদ্যালয়ের একটি টাকাও অপচয় হয়নি। যার হিসাব প্রতি মাসে কমিটিসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বরাবরে দাখিল করা হয়। বিদ্যালয়ের কালেকশন রশিদমূলে শ্রেণি শিক্ষকের মাধ্যমে অফিস সহকারীর হাত দিয়ে ক্যাশ বহিতে লিপিবদ্ধ হয় এবং সমস্ত টাকা বিদ্যালয়ের একাউন্টে জমা করা হয়। আমি সকল হিসাব নিকাশের দায়বদ্ধ আয়ন-ব্যায়ন কর্মকর্তা হলেও অন্য একজন শিক্ষক সারাজীবন ক্যাশ ম্যানটেইন করে আসছে। এমতাবস্থায় আমার নিকট বিদ্যালয়ের কোন নগদ টাকা থাকার ব্যাপারটি হাস্যকর। নিয়োগের ক্ষেত্রে আমার কোন ক্ষমতা নেই। এটা সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্মকর্তার এখতিয়ার যা পরিক্ষার মাধ্যমে নিয়োগ কমিটিই নিয়োগ সুপারিশ করেন। কোচিং এর টাকা কোচিং শেষ হলেই নিয়ম মোতাবেক শিক্ষক কর্মচারীদের মধ্যে বন্টন করা হয়। ২৯/০১/২৫ইং তারিখে আমি বিদ্যালয় হতে এক টাকাও গ্রহণ করিনি।সর্বোপরি আমি বলতে চাই বিদ্যালয়ের হিসাব নিকাশ স্বচ্ছ রয়েছে যা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের তদন্ত সাপেক্ষে প্রমানিত হবে। বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষক থেকে আমি কোন ঋণ গ্রহণ করিনি এবং কাউকে জামিনদার করিনি। বরং আমার স্বাক্ষর ও সুপারিশ নিয়েই সকল শিক্ষক ব্যাংক থেকে ঋণ গ্রহণ করেছে। আরো উল্লেখ্য যে, আওয়ামী ফ্যসিস্টদের সাথে আমার কোন সম্পর্ক নেই।২০২১ সালে ৮নং(ক) আশিয়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী সরকার দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে চেয়ারম্যান পদে আমার প্রতিদ্বন্ধীতাই তা প্রমান করে। কমিটিতে বিধি মোতাবেক যিনি সভাপতি হয়ে আসবেন তাকে আমি স্বাগত জানাব এটাইনস্বাভাবিক ।মূলত কমিটির সভাপতি কে হবে তা নিয়ে প্রতিষ্ঠাতার দুই পরিবারের দুই ভাইয়ের বিরোধের জের ধরে আমাকে বলি হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে তীব্র প্রতিবাদসহ যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট জোর দাবী জানাচ্ছি। মোহাম্মদ শাহজাহান, প্রধান শিক্ষক,বাথুয়া উচ্চ বিদ্যালয় পটিয়া, চট্টগ্রাম।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
April 2025
M T W T F S S
1234567
891011121314
15161718192021
22232425262728
293031  
© All rights reserved © 2024
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি