1. admin@pressbd.online : admin :
বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:২৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বিপিএম পদক পেলেন খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার-আরেফিন জুয়েল তারাগঞ্জে এনসিপি’র মতবিনিময় ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত সুন্দরবনের উপকূলে কুকুরের কামড়ে আহত ৫০ : হাসপাতালে ভ্যাকসিন সংকট পোকখালীতে বজ্রপাতে লবণ শ্রমিকের মৃত্যু মৌলানা রইস উদ্দিনের হত্যার প্রতিবাদে  পটিয়ায় মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল মাটিরাঙ্গায় ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে ৬০ হাজার টাকা জরিমানা  তবলছড়ি বনফুল স্কুলের বার্ষিক ত্রুীড়া প্রতিযোগিতা ও নবীনবরণ উদযাপন দেড় যুগ পর আগামীকাল দিঘলিয়া ইউনিয়ন বিএনপি’র সম্মেলন বিশ্ব শান্তির বার্তা ও মানবতার আহ্বান করেছেন কবি শাহ্ জামান চিশতীর সাংবাদিকদের ওপর হামলা ও মামলায় জার্নালিস্ট প্রটেক্ট কমিটির নিন্দা

ফুলপুরে আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদের মানববন্ধন 

  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ৩৭ বার পাঠ করা হয়েছে

তপু রায়হান রাব্বি ময়মনসিংহ জেলা প্রতিনিধিঃ আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদের কেন্দ্রীয় কর্মসুচির অংশ হিসেবে ২৬শে ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার সকালে ফুলপুর হাসপাতালের সামনে কর্মকর্তাগণের মানববন্ধন হয়েছে। এতে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা কৃষি অফিসার ফারুক আহাম্মেদ, উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ তারেক আহমেদ, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ডাঃ আশরাফুল আলম সিয়াম, ডাঃ এরশাদ ফরায়েজী, ডাঃ রেবেকা সুলতানা, ডাঃ অনুপম কুমার দাস, ডাঃ মাহমুদুল হাসান মাসুম, ডাঃ সবুজ শিকদার, কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার কামরুল হাসান কামু, আল আমিন প্রমুখ।মানববন্ধনে কর্মকর্তাগণ কৃত্য পেশাভিত্তিক মন্ত্রণালয়, উপসচিব পদে কোটার অবসান ও জনবান্ধন সিভিল সার্ভিস গঠনের দাবি জানিয়েছেন। কর্মকর্তারা জানান, উপসচিব পুল কোনো বিশেষ ক্যাডারের পদ নয়। এটি সরকারের নিজস্ব পদ। সার্ভিস অ্যাক্ট ১৯৭৫ অনুযায়ী মেধার ভিত্তিতে সিভিল সার্ভিসের সকল ক্যাডারের কর্মকর্তাগণকে উপসচিব ও তদুর্ধ্ব পদে নিয়োগের কথা থাকলেও বিভিন্ন অপকৌশল ও অজুহাতে এ সকল পদে নিজেদের জন্য কোটা পদ্ধতি চালু রেখেছে প্রশাসন ক্যাডার। ২০১৮ এর নির্বাচনের পর সার্ভিস অ্যাক্ট ১৯৭৫ রহিত করা হয়। এছাড়া ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের পর ২০ ফেব্রুয়ারি এ সকল পদ নিজেদের তফসিলে বসিয়ে নিয়েছে প্রশাসন ক্যাডার। এরূপ কর্মকা- বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসকে ভারসাম্যহীন ও অকার্যকর করার মাধ্যমে দেশের এগিয়ে যাওয়ার পথে গভীর ষড়যন্ত্র ও মারাত্মক প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির নামান্তর। জনপ্রশাসনের উচ্চস্তরে প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারা থাকেন বিধায় বিভিন্ন সময়ে জনকল্যাণমুখী বিধির পরিবর্তে নিজেদের ইচ্ছে মত বিভিন্ন সময়ে চাকরি বিধিমালা তৈরি করে নিচ্ছেন। সরকারের স্পর্শকাতর সময়ে তারা একেকটা সুবিধা আদায় করে নিচ্ছেন। কিন্তু অন্যান্য ক্যাডারের পদোন্নতি, পদায়ন, সুযোগ সুবিধা রুদ্ধ করে রাখেন। এর ফলে অন্যান্য ক্যাডারে অসন্তোষ বিরাজ করছে। প্রফেশনাল মন্ত্রণালয়ে আন-প্রফেশনাল কর্মকর্তারা চাকরি করায় টেকনিক্যাল কাজে সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে। এতে সিদ্ধান্ত গ্রহণে অপরিপক্বতা এবং কিছু কিছু সময় বিপরীত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হচ্ছে। তাই তারা ক্যাডার ভিত্তিক মন্ত্রণালয় দাবি করেন, যেখানে সকল কর্মকর্তা ওই ক্যাডারের হবেন। একই সঙ্গে ক্যাডারের উচ্চ পদগুলোতে পদোন্নতির জটিলতা নিরসনে সকল ক্যাডারে প্রয়োজনীয় সুপার নিউমারি পদ তৈরির দাবি করেন। মানবন্ধনে উল্লেখ করা হয় যে, বিধিমালা লঙ্ঘন করে একটা ক্যাডার উপসচিব পদে ৭৫ শতাংশ পদোন্নতি পাচ্ছে আর ২৫টি ক্যাডার পাচ্ছে ২৫ শতাংশ। এটা মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী। এ ধারা উপসচিব থেকে যুগ্ম-সচিব, অতিরিক্ত সচিব ও সচিব পর্যায়েও বিরাজমান রয়েছে। উপসচিব কোনো ক্যাডারের জন্য নির্ধারিত পদ নয়। সুতরাং পরিপত্র জারি করে এ ধরনের সুবিধা গ্রহণ আইনসম্মত হতে পারে না। মেধাবী জনপ্রশাসন গড়ে তুলতে উন্মুক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে উত্তীর্ণ কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে উপসচিব পদে পদোন্নতি দেয়ার আহ্বান জানান।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
April 2025
M T W T F S S
1234567
891011121314
15161718192021
22232425262728
293031  
© All rights reserved © 2024
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি