1. admin@pressbd.online : admin :
বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:৫১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বিপিএম পদক পেলেন খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার-আরেফিন জুয়েল তারাগঞ্জে এনসিপি’র মতবিনিময় ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত সুন্দরবনের উপকূলে কুকুরের কামড়ে আহত ৫০ : হাসপাতালে ভ্যাকসিন সংকট পোকখালীতে বজ্রপাতে লবণ শ্রমিকের মৃত্যু মৌলানা রইস উদ্দিনের হত্যার প্রতিবাদে  পটিয়ায় মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল মাটিরাঙ্গায় ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে ৬০ হাজার টাকা জরিমানা  তবলছড়ি বনফুল স্কুলের বার্ষিক ত্রুীড়া প্রতিযোগিতা ও নবীনবরণ উদযাপন দেড় যুগ পর আগামীকাল দিঘলিয়া ইউনিয়ন বিএনপি’র সম্মেলন বিশ্ব শান্তির বার্তা ও মানবতার আহ্বান করেছেন কবি শাহ্ জামান চিশতীর সাংবাদিকদের ওপর হামলা ও মামলায় জার্নালিস্ট প্রটেক্ট কমিটির নিন্দা

পানিশূন্য গঙ্গা-কপোতাক্ষ সেচ প্রকল্পের খাল

  • প্রকাশিত : বুধবার, ২৯ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৫৯ বার পাঠ করা হয়েছে

হৃদয় রায়হান কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধি: পদ্মা নদীতে চর ও পানির স্তর নেমে যাওয়ায় দেশের অন্যতম বৃহত্তম সেচ প্রকল্প কুষ্টিয়ার ভেড়ামারার গঙ্গা-কপোতাক্ষ (জিকে) সেচ প্রকল্প খালে এবারও পানি সরবরাহ করা সম্ভব হচ্ছে না। তাই অনিশ্চয়তায় পড়েছেন এই মৌসুমের বোরো চাষিরা। জানা গেছে, ১৫ জানুয়ারি সেচ প্রকল্পের আওতায় থাকা সব খালে পানি আসার কথা ছিল। কিন্তু জানুয়ারি শেষ হয়ে গেলেও পানির দেখা মেলেনি। কৃষকদের দাবি, জিকে সেচখালের পানি দিয়ে চাষাবাদ করতে খরচ হয় বিঘাপ্রতি মাত্র ৩০০ টাকা। অন্যদিকে ডিজেলচালিত শ্যালো ইঞ্জিন দিয়ে চাষাবাদে খরচ ১০-১২ হাজার টাকা। বিপুল খরচের কারণে অনেক জমি অনাবাদি থেকে যাচ্ছে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, জিকে সেচ প্রকল্পের আওতায় রয়েছে ৪ জেলার ১৩টি উপজেলার প্রায় পৌনে ৫ লাখ একর জমি। ভেড়ামারা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাহমুদা সুলতানা জানান, জিকে প্রজেক্টের আওতায় ভেড়ামারার দুটি ইউনিয়ন চাঁদগ্রাম ও বাহিরচরের বিস্তীর্ণ ফসলি জমি পড়েছে। যার পরিমাণ ১ হাজার ৫৩০ হেক্টর। এর মধ্যে বোরো ধানের আবাদ ৬৩৫ হেক্টর, সরিষা আবাদ ১১৯ হেক্টর। বাদবাকি ভুট্টা, গমসহ অন্যান্য ফসল। তিনি জানান, আমরা ইতোমধ্যে কৃষকদের বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বলেছি। অনেককেই বিএডিসি সেচ প্রকল্পের আওতায় এনেছি। ভেড়ামারার জিকে পাম্প হাউসের নির্বাহী প্রকৌশলী মিজানুর রহমান জানান, ১৫ জানুয়ারি থেকে ১৫ অক্টোবর এই সেচ প্রকল্পের কাজ চলে। এটি মূলত পদ্মা নদীর পানি দ্বারা পরিচালিত হয়। বর্তমানে নদীর পানির লেভেল ৫ দশমিক ৫ মিটার। ৪ দশমিক ৫ মিটারের নিচে সেচ কার্যক্রম সম্ভব নয়। এ ছাড়া নদীতে বড় আকারের চর পড়েছে। আমরা ড্রেজিংয়ের কাজ চলমান রেখেছি। পানির লেভেল যদি ঠিক থাকে এবং ড্রেজিংয়ের কাজ সুসম্পন্ন হলে, আশা করি ফেব্রুয়ারির মধ্যে সেচ প্রকল্প শুরু করতে পারব।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
April 2025
M T W T F S S
1234567
891011121314
15161718192021
22232425262728
293031  
© All rights reserved © 2024
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি